Tata is bringing electric cars with shelves
Tata is bringing electric cars with shelves

তাক লাগানো ইলেক্ট্রিক কার আনছে টাটা

Rajshahi_Pet_Care
উত্তরবঙ্গ প্রতিদিনের সংবাদটি শেয়ার করুন

আন্তর্জাতিক রিপোর্ট, উত্তরবঙ্গ প্রতিদিন ::  একেই বলে এক ঢিলে দুই পাখি মারা। একদিকে বর্তমান বাজারে লাগাতার পেট্রোল-ডিজেলের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় জ্বালানির জ্বালায় জেরবার হচ্ছেন নাগরিকরা। পাশাপাশি ঝুঁকি বাড়াচ্ছে দূষণও। এই দুটি দিকই একসঙ্গে সামলাতে পারে বিদ্যুৎচালিত গাড়ি বা ইলেকট্রিক ভেহিক্যাল (Electric Vehicle)।

 

সময় ও পরিস্থিতির সাথে তাল মিলিয়ে ইলেকট্রিক ভেহিক্যালের প্রতি আকর্ষণও বাড়ছে গাড়ি ব্যবহারকারীদের। সেদিকে তাকিয়েই ইতিমধ্যেই একাধিক বৈদ্যুতিক গাড়ি বাজারে এনেছে টাটা। বৈদ্যুতিক গাড়ির প্রযুক্তিগত উন্নতি করতে আরও চেষ্টা চালানো হচ্ছে গাড়ি প্রস্তুতকারক সংস্থাটির তরফে। এবার Tata Avinya নামক একটি নতুন বৈদ্যুতিক গাড়ি আনতে চলেছে টাটা

 

 

ভবিষ্যতের জেন থ্রি ইভি আর্কিটেকচার প্ল্য়াটফর্ম (Gen 3 EV architecture platform) ব্যবহার করা হয়েছে এই গাড়িতে। গাড়ির আয়তন না বাড়িয়েও গাড়ির ভিতরের জায়গা বাড়ানো হয়েছে। এতে প্রথম নয়, এর আগেও টাটার তরফে বাজারে আনা হয়েছে Tata Curvv. তবে Tata Avinya একেবারেই আলাদা। ডিজাইনের দিক থেকে একদমই নতুন টাটার এই মডেল।

 

30-minute-recharge-launch-by-2025
30-minute-recharge-launch-by-2025

হ্যাচব্যাক, MPV নাকি SUV? Tata Avinya-এর ডিজাইন দেখে এই প্রশ্ন মনে আসবেই। আয়তনে বেশ বড় এই গাড়িটি সব মডেলেরই ছোঁয়া রয়েছে। এই গাড়িতে রয়েছে বেশ বড়সড় কেবিন স্পেস (cabin space) এবং কাচের ছাদ (Glass Roof) রয়েছে। গাড়ির সামনে ও পিছনের ডিজাইনও একদমই নতুন করা হয়েছে।

গাড়ির সামনে গ্রিলের আয়তন বেড়েছে। পাশাপাশি গাড়ির সামনে রয়েছে LED Light Bar, যেখানে টাটার লোগো থাকবে। এই মডেলের হেডলাইটের আয়তন একটু স্লিম হয়েছে। বেড়েছে চাকার আয়তন। এছাড়াও গাড়ির পাশে floating roof design রয়েছে। গাড়িটির পিছনেও রয়েছে LED Light Bar. এই গাড়িটির দরজাকে বাটারফ্লাই ডোর (Butterfly Door) বলা হচ্ছে।

 

 

Tata Avinya-তে ব্যবহৃত Gen3 EV platform-এ ব্যাটারি তুলনায় অনেকটাই হালকা এবং কর্মক্ষমতা বেশি। এই প্ল্যাটফর্মের ওজনও কম। তার সঙ্গেই চার্জও (fast charging) অত্যন্ত দ্রুত হবে। টাটার পক্ষ থেকে ইতিমধ্যে জানানো হয়েছে, মাত্র ৩০ মিনিটের চার্জে ৫০০ কিলোমিটার দৌড়বে গাড়ি। এছাড়াও এমন সিট থাকবে যা ৩৬০ ডিগ্রি ঘুরবে। আগামী ২৪ মাসের মধ্যে অর্থাৎ ২০২৫ সালের মধ্যে দেশ-সহ আন্তর্জাতিক বাজারে আসতে চলেছে টাটার এই বৈদ্যুতিক গাড়ি।

 

গাড়ির অন্য মডেলগুলির নামের দিক থেকে একেবারেই আলাদা এই নামটি। সংস্থার তরফ থেকে জানানো হয়েছে, সংস্কৃত শব্দ অভিন্ন থেকে এই নাম এসেছে, যার অর্থ আবিষ্কার বা উদ্ভাবন (Innovation)।


উত্তরবঙ্গ প্রতিদিনের সংবাদটি শেয়ার করুন

Discover more from UttorbongoProtidin.Com 24/7 Bengali and English National Newsportal from Bangladesh.

Subscribe to get the latest posts sent to your email.