স্টাফ রিপোর্টার, উত্তরবঙ্গ প্রতিদিন :: রাজশাহী সাহেব বাজার থেকে চিংড়ী মাছ কিনেছেন পঞ্চাশর্ধ আব্দুল খলিল। তিনি পেশায় একজন ডাক্তার। আব্দুল খলিল উত্তরবঙ্গ প্রতিদিনকে জানান , চিংড়ি কিনে বাসায় আনার পর কাটলে বোঝা যায় না যে ভেতরে কিছু একটা রয়েছে। কিন্তু অনেক সময় না জেনেই সেটা আমরা খেয়ে ফেলি। এটা শরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। শুধু তাই নয় বরং ফুড পয়জনিং হয়ে যে কেউ যে কোন সময় মৃত্যু বরন করতে পারেন।