Rajshahi_Pet_Care
Those-nominated-for-Ekushey-Padak

যারা একুশে পদকের জন্য মনোনীত হয়েছেন

নিজস্ব প্রতিবেদক, উত্তরবঙ্গ প্রতিদিন :: বিভিন্ন ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে দেশের ১৯ বিশিষ্ট নাগরিক এবং দুটি প্রতিষ্ঠানকে এবারের একুশে পদকের জন্য মনোনীত করেছে সরকার। গতকাল রবিবার সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে একুশে পদকের জন্য মনোনীতদের নাম ঘোষণা করে। এবার ভাষা আন্দোলনে খালেদা মনযুর-ই-খুদা, বীর মুক্তিযোদ্ধা এ কে এম শামসুল হক (মরণোত্তর) এবং হাজী মো. মজিবর রহমানকে একুশে পদক দেওয়া হবে।
Independence-Award-2023_resize_33

স্বাধীনতা পদক কি ?

স্টাফ রিপোর্টার,উত্তরবঙ্গ প্রতিদিন ::-  স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় পুরস্কার। মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের স্মরণে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে সর্বোচ্চ স্বীকৃতি স্বরূপ ১৯৭৭ সালে বাংলাদেশ সরকার এ পুরস্কার প্রবর্তন করে। জাতীয় জীবনে বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশিষ্ট অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ বাংলাদেশের নাগরিককে স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার প্রদান করা হয়। এ পুরস্কার প্রদানের ক্ষেত্রগুলি হলো স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে স্মরণীয় অবদান, ভাষা আন্দোলনে অবদান এবং শিক্ষা, সাহিত্য, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, চিকিৎসা বিজ্ঞান, সাংবাদিকতা, জনসেবা, সামাজিক বিজ্ঞান, সঙ্গীত, ক্রীড়া, চারুকলা ও পল্লী উন্নয়নে অবদান।
MAYOR_2_LITON__1655037779_86653.

A.H.M Khairuzzaman Liton

রাজনৈতিক প্রতিবেদক, উত্তরবঙ্গ প্রতিদিন :: এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন (জন্ম ১৪ আগস্ট ১৯৫৯) বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য  এবং রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের দায়িত্বাধীন মেয়র। ২০০৮ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত তিনি রাজশাহীর মেয়র ছিলেন এবং ২০১৮ সালে পুনরায় নির্বাচিত হন। খায়রুজ্জামান লিটন ১৯৮৪ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগে যোগদানের মাধ্যমে রাজনীতি শুরু করেন। ১৯৯৬ সালে সপ্তম এবং ২০০১ সালে অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রাজশাহী-২ (পবা-বোয়ালিয়া) আসন থেকে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নিয়ে পরাজিত হন। ২০০৮ সালে তিনি রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের মেয়র নির্বাচিত হন এবং ২০১৩ সালের ৯ মে পর্যন্ত মেয়র ছিলেন। ২০১৮ সালের ৩০ আগস্ট পুনরায় মেয়র নির্বাচন করে জয় লাভ করেন। তিনি রাজশাহী মহানগর আওয়ামীলীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছিলেন দীর্ঘদিন। ২০২১ সালের ১৯ নভেম্বর তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী কমিটি প্রেসিডিয়াম এর সদস্য হিসেবে অন্তৰ্ভুক্ত হন। খায়রুজ্জামান লিটনের পিতার নাম আবুল হাসনাত মোহাম্মদ কামারুজ্জামান এবং মাতা জাহানারা বেগম। আবুল হাসনাত বাংলাদেশের প্রথম স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের অন্যতম সংগঠক ছিলেন। ৬ ভাই-বোনের মধ্যে লিটন চতুর্থ এবং ভাইদের জ্যেষ্ঠ।