র্যাব-৫-এর কোম্পানি অধিনায়ক ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. ফরহাদ হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এ নিয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. ফরহাদ হোসেন জানান, ১ বছর আগে তামিমের সঙ্গে এক স্কুল ছাত্রীর মোবাইল ফোনে পরিচয় হয়। এরপর তাঁদের মধ্যে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে ওঠে। ৭ ফেব্রুয়ারি দুপুর ১২টার দিকে ওই স্কুলছাত্রীকে কৌশলে চাঁনপুর গ্রামে নিয়ে যান তামিম। সেখান থেকে রাত ৯টার দিকে চার সঙ্গীর সহায়তায় তাকে স্থানীয় একটি কলাবাগানে নিয়ে যান। এরপর সারা রাত তাকে পালাক্রমে ধর্ষণ করা হয়।
ফরহাদ হোসেন জানান, সকালে ওই স্কুলছাত্রীকে রাজশাহীগামী বাসে উঠিয়ে দেওয়ার জন্য বনবেলঘড়িয়া বাইপাস মোড়ে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে অস্বাভাবিক অবস্থা লক্ষ করে স্থানীয়রা স্কুলছাত্রীর সঙ্গে কথা বলেন। এ সময় তারা ধর্ষণের বিষয়টি জানতে পেরে পুলিশে খবর দেন। পরে পুলিশ তাকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়।
এরপর তার বাবা থানায় এসে ৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। ওই মামলায় পুলিশ মজিদ ও সিরাজুলকে গ্রেপ্তার করেছিল। তবে মামলার প্রধান আসামি তামিম পলাতক ছিলেন। র্যাব পরে তাঁকেও গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তারের পর তাঁকে নাটোর সদর থানা-পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
প্রকাশক:ফাহমিদা খান, প্রধান সম্পাদক:এম.এ.হাবিব জুয়েল,বার্তা সম্পাদক : রমজান আলী কর্তৃক উত্তরা ক্লিনিক মোড়,উপশহর,বোয়ালিয়া,রাজশাহী-৬২০৩,বাংলাদেশ থেকে সম্পাদিত ও প্রকাশিত।বার্তা কক্ষ ০১৭১৫৩০০২৬৫ । ইমেইল: uttorbongoprotidin@gmail.com