ট্যাক্স রাজস্ব সরকারী কাজকর্ম এবং রাস্তা এবং স্কুলের মতো পরিষেবা বা সামাজিক নিরাপত্তা এবং মেডিকেয়ারের মতো প্রোগ্রামসহ সরকারী কার্যকলাপে সাহায্য করে। তাই দেশের যে নাগরিক নিয়মিত কর প্রদান করেন তিনি একজন ‘সুনাগরিক’ হিসেবে বিবেচিত হন। আর সেই ‘সুনাগরিকের বিরুদ্ধে যদি অযৌক্তিক কোন ভিত্তিহীন অভিযোগ করা হয় তবে তা হবে কল্পনা প্রসূত ও মনগড়া । কেননা একজন করদাতা যেমন সন্মানের অধিকারী তেমনিভাবে রাষ্ট্রের সম্পদ।
কিন্তু অপ্রিয় হলেও সত্য যে এমনই ঘটনা ঘটেছে রাজশাহীর বিশিষ্ট সুগানরিক ও রাজশাহী জেলার পর পর দুই বার শ্রেষ্ঠ করদাতা মুখলেসুর রহমান মুকুলের বিরুদ্ধে। ২০২৩ সালের সেরা করদাতা মুখলেসুর রহমান মুকুল বলেন আমার বিরুদ্ধে বিভিন্ন মহলে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে এবং আমার বিরুদ্ধে মানহানিকর বক্তব্য রাখছেন কেউ কেউ।
এদিকে রাজশাহী মহানগরীর কাশিয়াডাঙ্গার অধিকাংশ এলাকাবাসী জানিয়েছেন - বর্ষসেরা করদাতা মুখলেসুর রহমান মুকুল রাজশাহী মহানগরীর কাশিয়াডাঙ্গা এলাকার সন্তান। তিনি উদীয়মান তরুন প্রজন্মের একজন সমাজসেবক, ক্রীড়ানুরাগী ও বিশিষ্ট ব্যবসায়ী। তিনি মের্সাস মুন এন্টারপ্রাইজ নামের একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের স্বত্বাধিকারী। অসংখ্য বেকার যুবকের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা সুনিশ্চিত করেছেন মুকুল । শুধু তাই নয়, অত্র এলাকাসহ রাজশাহী মহানগরীর বিভিন্ন স্থানে মসজিদ, মাদ্রাসা, এতিমখানা ও বিভিন্ন যুব সংগঠনকেও সহযোগিতা করতে পিছুপা হননা সমাজসেবক মুকুল। স্থানীয় সরকারের বিভিন্ন কার্যক্রমকেও গতিশীল করতে রেখেছেন অনাবদ্য ভূমিকা।
[caption id="attachment_117605" align="alignright" width="1200"] রাজশাহী জেলার বর্ষসেরা করদাতা মুখলেসুর রহমান মুকুল[/caption]
স্থানীয় সাংবাদিকদের মুঠোফোন দেয়া এক সাক্ষাৎকারে বর্ষসেরা এই করদাতা মুখলেসুর রহমান মুকুল জানান - আমার কাশিয়াডাঙ্গায় যে ভবন রয়েছে তার দাম যদি ১০০ কোটি টাকা হয় তবে আমি তাই এই মুহূর্তে বিক্রি করতে ইচ্ছুক, যে ১০০ কোটি টাকা দিয়ে কিনবে তাকে বলুন ১০০ কোটি টাকা দিয়ে ৭ তলা ভবন কিনে নিতে আমি রাজি আছি। এছাহাড়াও আমার বিরুদ্ধে বলা হয়েছে আমার নাকি সৌদি আরবে, মালয়েশিয়ায় বিভিন্ন ভবন রয়েছে। সাংবাদিক ভাইদের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে আমি বলতে চাই আপনারা অনুসন্ধান করেন এবং প্রকৃত সত্য উদঘাটন করেন যদি আমার মালয়েশিয়া কিংবা সৌদি আরবে কোন ভবন কিংবা ফ্লাট থেকে থাকে তবে তা প্রমাণসহ সামনে নিয়ে আসুন।
মোখলেসুর রহমান মুকুল আরো জানান - আপনারা জানেন গোদাগাড়ীর বালু মহল সরকার আমাকে দিলেও এখন পর্যন্ত বালু উত্তোলন করতে পারিনি শুধুমাত্র আওয়ামী লীগ নেতা রজব ও নাহানের কারণে। যে বিষয় নিয়ে স্থানীয়, জাতীয়, ও ইলেকট্রনিক্স গণমাধ্যমে বিভিন্ন সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। আমি যে আওয়ামী নেতাদের রাজনীতির শিকার তা সকলেই কম বেশী অবগত আছেন। তারপরও আমার নামে যে সকল প্রোপাগান্ডা ছড়ানো হচ্ছে তা অত্যন্ত দুঃখজনক ও মানহানিকর।
প্রকাশক:ফাহমিদা খান, প্রধান সম্পাদক:এম.এ.হাবিব জুয়েল,বার্তা সম্পাদক : রমজান আলী কর্তৃক উত্তরা ক্লিনিক মোড়,উপশহর,বোয়ালিয়া,রাজশাহী-৬২০৩,বাংলাদেশ থেকে সম্পাদিত ও প্রকাশিত।বার্তা কক্ষ ০১৭১৫৩০০২৬৫ । ইমেইল: uttorbongoprotidin@gmail.com