farooq-the-mp-who-beat-up-the-principal-in-rajshahi-used-to-run-a-flour-mill
রাজশাহীতে অধ্যক্ষকে পেটানো এমপি ফারুক আটার মিল পরিচালনা করতেন

রাজশাহীতে অধ্যক্ষকে পেটানো এমপি ফারুক আটার মিল পরিচালনা করতেন 

Rajshahi_Pet_Care
উত্তরবঙ্গ প্রতিদিনের সংবাদটি শেয়ার করুন

নিজস্ব প্রতিবেদক,উত্তরবঙ্গ প্রতিদিন ::এরশাদ সরকারের শাষনামল ১৯৮৫ সাল। সেই সময়রাজশাহী ১ আসনের বর্তমান এমপি ওমর ফারুক চৌধুরীতখন রাজশাহী ম্যাচ ফ্যাক্টরির মোড়ে অবস্থিত একটি আটা ময়াদার মিলের পরিচালনা করে জীবিকা নির্বাহ করতেন।

 

ধীরে ধীরে আটা মিলটি নিজের আয়ত্ত করে নেন তার সততা ও বুদ্ধিমত্তা থেকে। এরপর তার কাছের এক আত্মীয়র মাধ্যমে নেমে পড়েন খাদ্য বিভাগের ঠিকাদার হিসেবে। একদিকে আটার মিল অন্যদিকে ঠিকাদারী জীবনের সূচনা করেন আজকের এই এমপি ফারুক চৌধুরী। মূলত ঠিকাদারী দেখাশোনা করতেন তার ময়না নামের দূর্সম্পর্কের এক ভাগ্নে। অবশ্য সেই ময়না এখন এমপি ফারুকের মদদপুষ্ট চেয়ারম্যান। তিনি বর্তমান রাজশাহী তানোর উপজেলা চেয়ারম্যান লুৎফর হায়দার রশিদ ময়না। মামা ভাগ্নে মিলে রাজশাহী বিভাগের বিভিন্ন জেলায় উপজেলায় চাল ধান সরবরাহের কাজ করতেন। ঠাকুরগাঁও, রুহইয়া, দিনাজপুর এই অঞ্চল্গুলো ছিলো বর্তমান এমপি ফারুক চৌধুরী ও ময়নার কর্মস্থল। এর মধ্যে স্বৈরাচার এরশাদ পতনের ঘটনা ঘটলে রাতারাতি দল পালটে বিএনপিতে যোগদান করে ঠিকাদারী রাজত্ব কায়েম করেন। 

 

 

 

সেই সময় রুহিয়া উপজেলায় খাদ্য বিভাগে চাকুরী করা সবুর নামে একজন পিয়ন (অবসরপ্রাপ্ত) বলেন – ফারুক আর ময়না এই অঞ্চলগুলোতে ঠিকাদারি করতেন। কখনও কখনো খারাপ চাল ও ধান সরবরাহ করেও তারা মুনাফা লুটে নিতেন খাদ্য বিভাগ থেকে।আবার কখনো জরিমানার মুখেও পড়েছেন তারা। ঠাকুরগাঁও জেলায় সেই সময় কর্মরত উপ-খাদ্য পরিদর্শক আজমল হোসেন (বর্তমান অবসরপ্রাপ্ত) বলেন – ফারুক আর ময়না খাদ্য বিভাগে ছোট ছোট কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করতেন। আর যখন সরকারী দলের পরিবর্তন ঘটতো তখন রাতারাতি তারাও সরকারী দলের লোক বনে যেত।

 

MP-Omor-Faruk-Chowdhury
রাজশাহী ২ আসনের আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য ওমর ফারুক চৌধুরীর বিরুদ্ধে শতাধিক তৃণমূল নেতাকর্মী দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনা ও দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের কাছে এ লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন বলে দলীয় সূত্রে জানা গেছে।

 

রাজশাহী খাদ্য বিভাগে তৎকালীন সময়ে কর্মরত একজন খাদ্য পরিদর্শক ( বর্তমান অবসরপ্রাপ্ত)   বলেন – ফারুকের আটার মিল ছাড়া আর কিছুই ছিলনা। অথচ শুনছি বর্তমানে সে এমপি হয়ে এখন কোটি কোটি টাকার মালিক। অন্যদিকে রাজশাহী গোদাগাড়ী উপজেলার মুক্তিযোদ্ধারা স্বাধীনতা বিরোধীর সন্তান হিসেবে আখ্যা দিয়ে বাংলাদেশ আওয়ামিলীগের কেন্দ্রীয় কমিটিতে  অভিযোগ করেন এই এমপির বিরুদ্ধে এবং সুষ্ঠ তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার দাবি জানান তারা।

 

 

 

 

যাই হোক পাঠক, এমপি ওমর ফারুক চৌধুরী  যে একজন মিস্ট্রি ম্যান (রহস্যময় মানব) তাতে কোন সন্দেহ নেই আর তাইতো তার রয়েছে অসংখ্যা হিস্ট্রি। এখন এক নজরে দেখে নেয়া যাক এই মিস্ট্রি ম্যান এমপি ফারুকের  কি কি হিস্ট্রি রয়েছে বর্তমানে যেই কারনে তিনি আলোচিত ও সমালোচিত –

 

▶ রাজশাহী-১ আসনের এমপির বিরুদ্ধে শিক্ষক পেটানোর অভিযোগ 

রাজশাহী-১ (গোদাগাড়ী-তানোর) আসনের সংসদ সদস্য ওমর ফারুক চৌধুরীর বিরুদ্ধে গত ৭ই জুলাই এক কলেজ অধ্যক্ষকে বেধড়ক পিটিয়ে গুরুতর জখম করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। প্রায় ১৫ মিনিট সময় ধরে সবার সামনে অধ্যক্ষকে পেটানোর ঘটনা প্রকাশ হওয়ার পর এলাকায় চরম ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।  এমপি ফারুক চৌধুরী এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। ভুক্তভোগী সেলিম রেজা রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার রাজাবাড়ী ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ। এমপি ফারুক চৌধুরীর বেপরোয়া লাথি, কিল-ঘুসি ও হকিস্টিকের আঘাতে তার শরীরের বিভিন্ন স্থানে কালশিরা জমেছে।

 

 

 

এক পর্যায়ে অধ্যক্ষ সেলিম প্রায় অচেতন হয়ে পড়লে হকিস্টিক বের করে বেশ কয়েকটি আঘাত করেন সেলিমের বাম হাত, কোমর ও শরীরের নিম্নাঙ্গে। উপস্থিত অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষের সামনেই সেলিম রেজাকে পিটিয়ে জখম করেন এমপি ফারুক। এক পর্যায়ে অধ্যক্ষদের একজন সেলিমকে এমপির কব্জা থেকে ছাড়িয়ে নিয়ে চেম্বার থেকে বের করে আনেন।

 

আহত সেলিম রেজাকে অর্থোপেডিক বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. সাঈদ আহমেদের চেম্বারে নেওয়া হলে সেখানে উপস্থিত কয়েকজন সাংবাদিক অধ্যক্ষ সেলিম রেজার সাথে কথা বলতে চাইলে তিনি বলেন – ভাই আমার শরীরের অবস্থা ভালোনা আপনারা দেখেন আমার শরীরে কিভাবে কালশিরি পড়েছে। এরপর পরই তিনি ডাক্তারের চেম্বারে ঢুকে পড়েন। অবশ্য প্রাথমিক চিকিৎসার পর কয়েকজন স্বজন ও সহকর্মীর সহায়তায় তিনি বাসায় ফেরেন। ঘটনার পর থেকেই অধ্যক্ষ সেলিম রেজা ক্ষোভে লজ্জায় বাসা থেকে আর বের হননি।

 

এ বিষয়ে উত্তরবঙ্গ প্রতিদিনসহ স্থানীয় ও জাতীয় ৩ টি পত্রিকার সাংবাদিক অনুসন্ধানে নামেন। এলাকাগত সূত্রে অনুসন্ধানে জানা যায়, অধ্যক্ষ সেলিম রেজার বাসায় যান রাজশাহী গোদাগাড়ী দেওপাড়া ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারম্যান সোহেল। এসময় চেয়ারম্যান সোহেল হোয়াটস অ্যাপের মাধ্যমে এমপি ফারুক চৌধুরীর সাথে অধ্যক্ষ সেলিম রেজার কথা বলান। তবে পরবর্তীতে চেয়ারম্যান সোহেলের সাথে   মুঠোফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলে চেয়ারম্যান সোহেল পুরো বিষয়টি এড়িয়ে যান এবং অস্বীকার করেন।

 

▶ রাজশাহী-১ আসনের এমপির বিরুদ্ধে দলের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে মারপিটের অভিযোগ 

 

অনুসন্ধানে জানা গেছে, গত ২০১৮ সালে  তানোর উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি রবিন সরকারকে পিটিয়ে আহত করা হয় এমপির সামনে। রবিনকে চাকরি না দিয়ে তানোর ছাত্রদলের সাবেক সভাপতিকে চাকরি দেওয়ার প্রতিবাদ করায় রবিনকে পেটানো হয়। এ নিয়ে ছাত্রলীগের একটি অংশ তানোরে তাঁর বিরুদ্ধে মিছিলও করে।

অন্যদিকে এমপি ফারুক চৌধুরী রাজশাহী জেলা জামায়াতের প্রচার সম্পাদক ও গোদাগাড়ী জামায়াতের নেতা ওবাইদুল্লাহর স্ত্রীকে চাকরি দেন গোদাগাড়ীর একটি স্কুলে। এই বিষয় নিয়ে রাজশাহী জেলা আওয়ামীলীগে প্রতিটি নেতাকর্মীর মাঝে ক্ষোভের সঞ্চার হয়।

 

 

▶রাজশাহী-১ আসনের এমপির বিরুদ্ধে স্বদলীয় নেতা-কর্মীর সাথে বিরুদ্ধাচারণের অভিযোগ 

 

গত ৪ জুন ২০২২ সালে তানোর উপজেলা সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদককে তাড়িয়ে দিয়ে তানোর উপজেলা আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভা করেন রাজশাহী-১ (গোদাগাড়ী-তানোর) আসনের সংসদ সদস্য ওমর ফারুক চৌধুরী। শনিবার সকালের বর্ধিত সভায় কিছুক্ষণ ধাক্কাধাক্কি ও হট্টগোল হয়। এমপির পক্ষের লোকজন মারমুখী হয়ে উঠলে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি গোলাম রাব্বানী ও সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মামুনসহ উপজেলা কমিটির অধিকাংশ নেতাকর্মী সভাস্থল ত্যাগ করেন।

 

এদিকে দলীয় নেতাকর্মীদের একটি সূত্র জানিয়েছে, এক সময় সভাপতি রাব্বানী ও মামুন এমপি ফারুক চৌধুরীর অতি আস্থাভাজন হিসেবে এলাকার সব স্বার্থ এক চেটিয়া দেখ ভাল করেছেন। তবে গত সংসদ নির্বাচনের পর থেকে এমপির সঙ্গে রাব্বানী ও মামুনের চরম বৈরিতা শুরু হয়। ইতোপুর্বে উভয়পক্ষের মধ্যে একাধিকবার সংঘর্ষ ও সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে। সর্বশেষ শনিবার বর্ধিত সভা থেকে রাব্বানী ও মামুনকে বের করে দেওয়া চলমান বৈরিতারই বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে।

 

▶রাজশাহী-১ আসনের এমপির বিরুদ্ধে দুদকের অভিযোগ 

 

এদিকে ২০২০ সালে সাবেক শিল্প প্রতিমন্ত্রী রাজশাহী ১ আসনের এই এমপি ওমর ফারুক চৌধুরীর বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু চালিয়েছিল দুদক।  দুদকের অনুসন্ধানে তার বিরুদ্ধে সরকারি অর্থ আত্মসাৎ, খাস জমি ইজারায় দুর্নীতি, সার ডিলার নিয়োগে অনিয়ম, স্কুল কলেজে শিক্ষক নিয়োগে অনিয়মসহ অন্তত ২০ ধরনের অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে আসে।সেই সংবাদ প্রকাশ করে প্রথম আলো সহ জাতীয় কয়েকটি দৈনিক। এরপরে তিনি সংশ্লিষ্ট পত্রিকাগুলোর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন।

 

 

 

▶রাজশাহী-১ আসনের এমপির বিরুদ্ধে কি ছিলো ৪১ আওয়ামীলীগ নেতার সেই অভিযোগ পত্রে ? 

 

রাজশাহী জেলা আওয়ামীলীগের  ৪১ নেতা অভিযোগ জানিয়ে বলেছিলেন , অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় সারা বাংলাদেশের মানুষ যখন শোকাহত তখন ওমর ফারুক চৌধুরী তার নির্বাচনি এলাকায় ২০১৮ সালের ১৫ আগস্ট শোক দিবসে বিএনপির তৎকালীন উপজেলা সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান ইসাহাক আলীকে আওয়ামী লীগে যোগদান করিয়ে মিষ্টি বিতরণ উৎসব করেন। এরপরে আরেক  অভিযোগে বলা হয়, একই বছরের ৩ নভেম্বর জেলহত্যা দিবসে ওমর ফারুক চৌধুরী তানোরের ডা. আবু বকর হাই স্কুল অ্যান্ড কলেজে আনন্দ র‌্যালি করেন।

 

এমপি ফারুক চৌধুরীর বিরুদ্ধে অভিযোগ আছে তিনি গোদাগাড়ীর মাদক ব্যবসায়ীদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দেন এবং পৃষ্ঠপোষকতা করেন। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তদন্তেও তাকে মাদকের পৃষ্ঠপোষক হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। অভিযোগে আরো বলা হয়, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে তিনি ৭০ ভাগ বিএনপি-জামায়াতের ক্যাডারদের চাকরি দিয়েছেন। টাকা নিয়েছেন প্রতিষ্ঠান সরকারি করণের নামে। লাঞ্ছিত করেছেন দলের সিনিয়র নেতাদেরও।

 

farooq-the-mp-who-beat-up-the-principal-in-rajshahi-used-to-run-a-flour-mill
রাজশাহীতে অধ্যক্ষকে পেটানো এমপি ফারুক আটার মিল পরিচালনা করতেন

 

▶সারা দেশের বিভিন্ন মহলের তীব্র নিন্দা ও সমালোচনার ঝড়

 

উক্ত ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজশাহী জেলা কলেজ শিক্ষক সমিতির সভাপতি ও কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি অধ্যক্ষ শফিকুর রহমান বাদশা বলেন, “একজন সংসদ সদস্যের কলেজ শিক্ষককে এভাবে পেটানোর ঘটনা ন্যাক্কারজনক। তার কোনো অপরাধ থাকলে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া যেত। কিন্তু সবার সামনে সংসদ সদস্য একজন অধ্যক্ষকে এভাবে পেটাতে পারেন না। আমরা এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।

 

 

 

রাজশাহী বিভাগের আওয়ামী লীগের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন উত্তরবঙ্গ প্রতিদিনকে  বলেন, “একজন অধ্যক্ষের সঙ্গে এমন ঘটনা অত্যন্ত দুঃখজনক ও নিন্দনীয়। তবে এই ঘটনার জন্য আমাদের কাছে কেউ অভিযোগ দিলে তখন তদন্ত সাপেক্ষে মন্তব্য করা যাবে। এর আগে না জেনে কিছু বলা সমীচীন হবে না।

 

 

 

রাজশাহীর সংসদ সদস্য ওমর ফারুক চৌধুরীর হাতে কলেজ অধ্যক্ষ সেলিম রেজা’র লাঞ্ছিত হওয়ার ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে বাংলাদেশ কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি (বাকবিশিস) সভাপতি নুর আহমদ তালুকদার ও সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর বুধবার (১৩ জুলাই) এক বিবৃতিতে বলেন –  রাজশাহীতে সংসদ সদস্য ওমর ফারুক চৌধুরী নিজ কার্যালয়ে ডেকে একজন কলেজ শিক্ষককে নির্মমভাবে পেটানোর যে বর্ণনা আমরা গণমাধ্যমে পেয়েছি, তাতে আমরা বিস্মিত, স্তম্ভিত। 

 

 

একজন আইন প্রণেতা হয়ে আইন লঙ্ঘনের এ ঘটনার ধিক্কার জানানোর ভাষা আমাদের জানা নেই। সর্বোপরি একজন জনপ্রতিনিধি হয়ে সমাজের সম্মানজনক পেশা শিক্ষকতায় নিয়োজিতদের সম্পর্কে যে ঘৃণ্য অবমাননাকর মনোভাব তার মধ্যে ফুটে উঠেছে, তাতে তিনি সংসদ সদস্য পদে থাকার যোগ্যতা হারিয়েছেন বলে আমরা মনে করি।

রাজশাহীর গোদাগাড়ীর রাজবাড়ী ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ সেলিম রেজার ওপর রাজশাহী-১ আসনের সরকার দলীয় সংসদ সদস্য ওমর ফারুক চৌধুরীর হামলা ও আহত করার ঘটনায় উদ্বেগ ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পাটি।

 


BSS UP PNS BNA UNB dbcnews Google NewsYahoo newsBing news

Keyword : #UttorbongoProtidin #live  #Breaking  #Rajshahi  #Bangladesh  #DistrictNews #googlenews

Shortlink :https://urlis.net/5sk63gy7


উত্তরবঙ্গ প্রতিদিনের সংবাদটি শেয়ার করুন

Discover more from UttorbongoProtidin.Com 24/7 Bengali and English National Newsportal from Bangladesh.

Subscribe to get the latest posts sent to your email.