ইফতেখায়ের আলম জানান, গত ১৭ জুলাই ইউএনও মো. সোহেল রানার সরকারি মোবাইল ফোন নম্বর ক্লোন করে সাবেক এক ওয়ার্ড কাউন্সিলরকে কল করেন রাকিবুল। সরকারি কাজ দেওয়ার কথা বলে ওই কাউন্সিলরের কাছ থেকে মোবাইলে আর্থিক সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান ‘নগদ’-এর মাধ্যমে ২৮ হাজার টাকা নেন তিনি। বিষয়টি ইউএনও জানতে পেরে পুলিশকে জানালে রাজশাহী জেলা পুলিশের একটি দল মাঠে নামে।
“পুলিশ সদর দপ্তরের এলআইসি শাখা এবং ‘নগদ’ এর লিগ্যাল উইংয়ের তথ্যে রাকিবুলকে শনাক্তের পর গ্রেপ্তার করা হয়।” পুলিশের ওই কর্মকর্তা জানান, একই অপরাধে রাকিবুলের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা আছে। নতুন করে তার বিরুদ্ধে দুর্গাপুর থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে একটি মামলা হয়েছে। এ ঘটনায় জড়িত অন্যদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
রাজশাহী দুর্গাপুর থানার ওসি নাজমুল হক উত্তরবঙ্গ প্রতিদিনকে বলেন, ইউএনওর মামলায় রাকিবুলকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে শুক্রবার দুপুরে আদালতে নেওয়া হলে তাকে কারাগারে পাঠায় আদালত।
প্রকাশক:ফাহমিদা খান, প্রধান সম্পাদক:এম.এ.হাবিব জুয়েল,বার্তা সম্পাদক : রমজান আলী কর্তৃক উত্তরা ক্লিনিক মোড়,উপশহর,বোয়ালিয়া,রাজশাহী-৬২০৩,বাংলাদেশ থেকে সম্পাদিত ও প্রকাশিত।বার্তা কক্ষ ০১৭১৫৩০০২৬৫ । ইমেইল: uttorbongoprotidin@gmail.com