eid-prayers-have-been-completed-in-rajshahi-with-religious-solemnity
রাজশাহীতে ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্যে দিয়ে সম্পন্ন হয়েছে ঈদের নামাজ 

রাজশাহীতে ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্যে দিয়ে সম্পন্ন হয়েছে ঈদের নামাজ 

Rajshahi_Pet_Care
উত্তরবঙ্গ প্রতিদিনের সংবাদটি শেয়ার করুন

নিজস্ব প্রতিবেদক, উত্তরবঙ্গ প্রতিদিন ::  রাজশাহীতে পবিত্র ঈদুল আজহার জামাতে ফিরল সৌহার্দ্য এবং সম্প্রীতি। রোববার (১০ জুলাই) সকাল ৮টায় নগরীর হযরত শাহ মখদুম (রহ.) কেন্দ্রীয় ঈদগাহে প্রধান ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

 

 

বরাবরের মতো এই ঈদ জামাতে ইমামতি করেন, নগরীর জামিয়া ইসলামিয়া শাহমখদুম (রহ.) মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মুফতি মো. শাহাদত আলী। তাকে সহযোগিতা করেন হেতেমখাঁ বড় মসজিদের পেশ ইমাম ও খতিব মুফতি ইয়াকুব আলী।

 

জামাতে ঈদের নামাজ আদায় করেন বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা মিজানুর রহনান মিনু, রাজশাহীর বিভাগীয় কমিশনার জিএসএম জাফরুল্লাহ, জেলা প্রশাসক আবদুল জলিল, সাবেক সিটি মেয়র মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল প্রমুখ। এই ঈদ জামাতে বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা-কর্মচারী, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দসহ সাধারণ মুসল্লিরা ঈদের নামাজ আদায় করেন।

 

রাজশাহী নগরীর উপশহর মারকাজ মসজিদে ঈদের নামাজ আদায় করেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও সিটি মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন।

 

এ ছাড়া রাজশাহী জজ কোর্ট ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল আজহার নামাজ আদায় করেন বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক ও রাজশাহী-২ আসনের সংসদ সদস্য ফজলে হোসেন বাদশা।

 

সবমিলিয়ে নগরীর বিভিন্ন এলাকায় এবার প্রায় ৫০টি এবং ৯ উপজেলায় আরও প্রায় ৩৫০টি ঈদগাহে পবিত্র ঈদুল আজহার জামাত অনুষ্ঠিত হয়। রোববার সকাল ৭টা থেকে সাড়ে ৮টার মধ্যেই সব এলাকায় ঈদের এসব জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে।

 

ঈদের প্রধান জামাতে দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে দেশ-জাতি ও বিশ্ব মুসলিম উম্মাহর সুখ-শান্তি, অগ্রগতি ও কল্যাণ কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এ সময় দেশ ও জাতির স্বার্থে সম্প্রীতি ও সৌহার্দ্য রক্ষার ডাক দেওয়া হয়। ঈদের নামাজ শেষে মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি কামনায় সাধ্যমত পশু কোরবানি দেন ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা।

 

রাজশাহী মঅহানগর পুলিশের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (মিডিয়া) রফিকুল আলম জানান, ঈদের জামাতকে ঘিরে এবার কঠোর নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়। কাউকে জায়নামাজ ছাড়া কোনো ব্যাগ, ভারি বস্তু বা অন্য কোনো দ্রব্যাদি বহন করতে দেওয়া হয়নি।

 

এ ছাড়া ঈদুল আজহার নামাজকে ঘিরে গোয়েন্দা নজরদারি ছিল। শেষ পর্যন্ত কোথাও কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি। সবখানেই শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে।

 

বরাবরের মতো এই ঈদ জামাতে ইমামতি করেন, নগরীর জামিয়া ইসলামিয়া শাহ মখদুম (রহ.) মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মুফতি মো. শাহাদত আলী। তাকে সহযোগিতা করেন হেতেমখাঁ বড় মসজিদের পেশ ইমাম ও খতিব মুফতি ইয়াকুব আলী। 


উত্তরবঙ্গ প্রতিদিনের সংবাদটি শেয়ার করুন

Discover more from UttorbongoProtidin.Com 24/7 Bengali and English National Newsportal from Bangladesh.

Subscribe to get the latest posts sent to your email.