মৃত্যুদণ্ড পাওয়া আসামিরা হলেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূতত্ত্ব ও খনিবিদ্যা বিভাগের বরখাস্ত হওয়া শিক্ষক মিয়া মোহাম্মদ মহিউদ্দিন ও নিহত অধ্যাপক এস তাহেরের বাসার তত্ত্বাবধায়ক জাহাঙ্গীর আলম।
রাষ্ট্রপতির কাছে ২ আসামির প্রাণভিক্ষার আবেদন নাকচের চিঠি ৫ জুলাই ডাকযোগে রাজশাহী কারাগারে এসে পৌঁছায়। তখন কারা কর্তৃপক্ষ বলেছিল, জেল কোড অনুযায়ী এ ধরনের চিঠি পাওয়ার ২১ থেকে ২৮ দিনের মধ্যে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে হয়। কোনো ব্যত্যয় না ঘটলে চলতি মাসের শেষ দিকে ওই ২ আসামির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হতে পারে।
এদিকে গত মঙ্গলবার মৃত্যুদণ্ড পাওয়া ২ আসামির স্বজনেরা রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারে সাক্ষাৎ করেছেন। সাক্ষাতে তাঁরা স্বজনদের কাছে মাফ ও দোয়া চেয়েছেন বলে জানা গেছে।
উল্লেখ্য যে, ২০০৬ সালের ১ ফেব্রুয়ারি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পদোন্নতি-সংক্রান্ত বিরোধের জেরে অধ্যাপক এস তাহের খুন হন। ম্যানহোল থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করা হয়। ৩ ফেব্রুয়ারি তাঁর ছেলে সানজিদ আলভি আহমেদ মতিহার থানায় অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে একটি হত্যা মামলা করেন। মামলায় ২০০৭ সালের ১৭ মার্চ ছয়জনকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দেয় পুলিশ। ২০০৮ সালের ২২ মে মামলার রায় ঘোষণা করা হয়।
প্রকাশক:ফাহমিদা খান, প্রধান সম্পাদক:এম.এ.হাবিব জুয়েল,বার্তা সম্পাদক : রমজান আলী কর্তৃক উত্তরা ক্লিনিক মোড়,উপশহর,বোয়ালিয়া,রাজশাহী-৬২০৩,বাংলাদেশ থেকে সম্পাদিত ও প্রকাশিত।বার্তা কক্ষ ০১৭১৫৩০০২৬৫ । ইমেইল: uttorbongoprotidin@gmail.com