সুজাউদ্দিন ছোটনের প্রতিবেদনে শাস্তি পাওয়া এক পুলিশ কর্মকর্তা নেপথ্য ইন্ধন দিয়ে নিজেরই সোর্স ব্যবহার করে তাকে এ মামলায় ফাঁসিয়েছেন বলে তথ্য বেরিয়েছে।
বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএমইউজে) অবিলম্বে সাজানো এ মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করাসহ মামলাবাজ চক্রটির ব্যাপারে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছে। (১৫ জুলাই, ২০২৪) সংগঠনটির সভাপতি আলহাজ্ব সোহেল আহমেদ ও সাধারণ সম্পাদক শিবলী সাদিক খান স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে বলা হয়, অতিউৎসাহী এক পুলিশ কর্মকর্তা নগরীর চিহ্নিত সুদ কারবারী, বহু মামলার আসামি আয়েশা আক্তার লিজাকে বাদী বানিয়ে সাংবাদিক ছোটনের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি মামলা করিয়েছে। একইসঙ্গে তার বিরুদ্ধে যৌন হয়রানি সংক্রান্ত আরেকটি মিথ্যা মামলা রুজু করে এর বাদী বানানো হয়েছে চিহ্নিত মামলাবাজ আরেক নারীকে।নিজেকে কথিত সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে পুলিশের সোর্স হিসেবে দাপিয়ে বেড়ানো ওই নারীর নাম তাবাসসুম, তার বাসা রাজশাহী নগরীর চন্দ্রিমা থানার ভদ্রা জামালপুর মহল্লায়। তার দ্বারা বিভিন্ন সময় রাজশাহীর কর্মরত অন্তত আট জন সাংবাদিক মিথ্যা মামলায় সীমাহীন হয়রানি পোহাচ্ছেন বলেও অভিযোগ পাওয়া গেছে। বিএমইউজে নেতৃবৃন্দ চিহ্নিত সুদখোর মহাজন ও বারবার যৌণ হয়রানির মামলা দায়েরকারী পেশাদার মামলাবাজ দুই নারীর বিষয়ে তদন্তপূর্বক কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আরএমপি‘র দায়িত্বশীল কর্মকর্তাদের প্রতি আহবান জানিয়েছেন।
তারা বলেন, অহেতুক মামলা, হামলা, চক্রান্ত চালিয়ে পেশাদার সাংবাদিকদের হয়রানি করার অপকর্ম সফল হতে দেওয়া হবে না। সাংবাদিকদের নিরাপত্তা বিধান ও পেশাগত দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে সব ধরনের সহায়তা নিশ্চিতকরণে বিএমইউজে বৃহত্তর আন্দোলন গড়ে তুলতে সব সময় প্রস্তুত রয়েছে। আগামি সাত কর্ম দিবসের মধ্যে হয়রানিমূলক মামলার তৎপরতা বন্ধ করা না হলে অত্র সংগঠন রাজশাহীতে প্রতিবাদ সভা, মানববন্ধনসহ আন্দোলন কর্মসূচি ঘোষণা করতে বাধ্য হবে।
প্রকাশক:ফাহমিদা খান, প্রধান সম্পাদক:এম.এ.হাবিব জুয়েল,বার্তা সম্পাদক : রমজান আলী কর্তৃক উত্তরা ক্লিনিক মোড়,উপশহর,বোয়ালিয়া,রাজশাহী-৬২০৩,বাংলাদেশ থেকে সম্পাদিত ও প্রকাশিত।বার্তা কক্ষ ০১৭১৫৩০০২৬৫ । ইমেইল: uttorbongoprotidin@gmail.com