বিনোদন প্রতিবেদক,উত্তরবঙ্গ প্রতিদিন :: আরিয়ান খান ১৮ দিন ধরে কারাগারে আছেন। এই মামলায় আরিয়ান গত ৮ অক্টোবর থেকে মুম্বাইয়ের আর্থার রোড জেলে বন্দি রয়েছেন।
তার বিরুদ্ধে এনডিপিএস আইনে মাদকদ্রব্য রাখার ও ব্যবহার করার অভিযোগ রয়েছে।
আরিয়ান খানের জামিন আবেদনের শুনানি আগামীকাল চলবে। আগামীকাল দুপুর আড়াইটায় মধ্যাহ্নভোজের পর শুনানি হবে। মুকুল রোহাতগি তার সমস্ত যুক্তি উপস্থাপন করেছেন।আরিয়ান খানের আইনজীবী মুকুল রোহাতগির যুক্তিতর্ক শেষ হয়েছে।
আইনজীবী মুকুল রোহাতগির তার যুক্তিতে বলেছেন - স্পষ্ট যে এনসিবি বা প্রসিকিউশনের কারও বিরুদ্ধে আমার কোনও অভিযোগ নেই। "আমরা এখানে দাঁড়িয়ে আছি এবং আমি মনে করি এটি জামিনের জন্য উপযুক্ত মামলা।
মুকুল রোহাতগি আরও বলেছেন যে আমি অযৌক্তিক বিতর্ক নিয়ে উদ্বিগ্ন নই বরং আরিয়ানের বন্ধু আরবাজ মার্চেন্টের থেকে মাদক পাওয়া গিয়েছে, আর এ জন্য তাঁর মক্কেলকে (আরিয়ানকে) কোনোভাবেই গ্রেপ্তার করা যায় না।
মুকুল রোহতগি জানিয়েছেন যে আরবাজ মার্চেন্টের কাছ থেকে ছয় গ্রাম মাদক উদ্ধার করেছে এনসিবি। আর এটা মাত্রায় অত্যন্ত কম। আর আরবাজের জুতার মধ্যে যে মাদক পাওয়া গেছে, তা ‘প্ল্যান্ট’ করা হয়েছিল। আইনের চোখে আরিয়ান কখনোই অপরাধী নয়।
আরিয়ানও তাঁর হলফনামায় অভিযোগ করেছেন, এনসিবি তাঁর হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাটের অপব্যবহার করছে। তাঁর হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাটকে বিকৃত করে আদালতের সামনে পেশ করা হয়েছে।
আর তাঁর কাছ থেকে মাদক জাতীয় কোনো দ্রব্য পাওয়া যায়নি। আরিয়ানের মামলাকে কেন্দ্র করে ন্যাশনাল কংগ্রেস পার্টির (এনসিপি) নেতা তথা মহারাষ্ট্রের মন্ত্রী নবাব মালিক এনসিবির বিরুদ্ধে আক্রমণ করেছেন। এনসিবির আঞ্চলিক পরিচালক সমীর বানখেড়ের বিরুদ্ধে ঘুষ নেওয়াসহ আরও নানান অভিযোগ এনেছেন তিনি।
আরিয়ান খান তাঁর হলফনামায় জানিয়েছেন, এনসিবির সঙ্গে তাঁদের কোনো রফাদফা বা আর্থিক লেনদেন হয়নি। আর রাজনৈতিক কোনো দলের সঙ্গে তাঁর মামলার কোনো সম্পর্ক নেই।
News Source : hindustantimes
Ref: ndtv
প্রকাশক:ফাহমিদা খান, প্রধান সম্পাদক:এম.এ.হাবিব জুয়েল,বার্তা সম্পাদক : রমজান আলী কর্তৃক উত্তরা ক্লিনিক মোড়,উপশহর,বোয়ালিয়া,রাজশাহী-৬২০৩,বাংলাদেশ থেকে সম্পাদিত ও প্রকাশিত।বার্তা কক্ষ ০১৭১৫৩০০২৬৫ । ইমেইল: uttorbongoprotidin@gmail.com