এ বিষয়ে জানতে চাইলে মহিউদ্দিন রনি উত্তরবঙ্গ প্রতিদিনকে বলেন, অংশীজন সভা সদস্য বলতে রেলপথ মন্ত্রণালয়ের যত কর্মকর্তা, কর্মচারী, স্টাফ, রেলওয়ে পুলিশ, আনসার, সংশ্লিষ্ট ডিপার্টমেন্টের প্রধানদের সমন্বয়ে গঠিত মিটিং বা উন্নয়ন বোর্ড। সেখানে আমাকে ও আমার একজন বিভাগের বড় বোন, ও ছোটভাইকে সদস্য করা হয়েছে। আমাদের ৬ দফা দাবি বাস্তবায়নে পর্যবেক্ষক এবং সকল যাত্রীদের সুবিধা অসুবিধা তুলে ধরে তাদের হয়ে কথা বলা বা চাপ প্রয়োগকারী প্রতিনিধি হিসেবে। যা একদমই বিনা পারিশ্রমিকে, কোনো প্রকার ব্যক্তি সুবিধা ছাড়া। এটি কোনো চাকরি নয়। জনগণের অভিযোগ নিয়ে কথা বলার জন্য। আমি প্রতিজ্ঞা করছি, ৬ দফা বাস্তবায়নসহ সকল যাত্রী ভোগান্তি দূর করতে এবং রেলওয়ের উন্নয়নে নিজের সর্বস্ব দিয়ে বাংলাদেশের জনগণের দায়িত্ব পালন করবো।
এদিকে, চলমান কার্যক্রমের অংশ হিসেবে শুক্রবার (২৯ জুলাই) রাজশাহী রেলওয়ে স্টেশনে তারা গণসংযোগ ও সচেতনতা কর্মসূচি পালন করেন। এ সময় যাত্রীদের সঙ্গে কথা বলে তাদের অধিকার ও অভিযোগ জানানোর নিয়ম-কানুন সম্পর্কে তাদের অভিহিত করেন রনি ও তার সহপাঠীরা।
প্রকাশক:ফাহমিদা খান, প্রধান সম্পাদক:এম.এ.হাবিব জুয়েল,বার্তা সম্পাদক : রমজান আলী কর্তৃক উত্তরা ক্লিনিক মোড়,উপশহর,বোয়ালিয়া,রাজশাহী-৬২০৩,বাংলাদেশ থেকে সম্পাদিত ও প্রকাশিত।বার্তা কক্ষ ০১৭১৫৩০০২৬৫ । ইমেইল: uttorbongoprotidin@gmail.com