pilot-sadia-left-the-country

অবশেষে জাল সার্টিফিকেটে চাকুরীপ্রাপ্ত পাইলট সাদিয়া দেশ ছেড়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক, উত্তরবঙ্গ প্রতিদিন ::  শিক্ষাসনদ জালিয়াতি ও মানবিক বিভাগে পড়ে পাইলট হওয়া সেই সাদিয়া দেশ ছেড়েছেন। অনিয়মের কারণে পাইলট সনদ হারানোর পর তদন্ত চলাকালীন দেশ ছাড়লেন বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের এ পাইলট। জানা গেছে, সিভিল এভিয়েশন ও বাংলাদেশ বিমানকে ই-মেইলে চিঠি দিয়ে তিনি দেশ ত্যাগের কথা জানান। সেই ই-মেইলে তিনি দেশে নেই এবং শারীরিকভাবে অসুস্থ বলে বিমান কর্তৃপক্ষকে অবহিত করেন। বাংলাদেশ বিমানের একটি সূত্র এসব তথ্য নিশ্চিত করেছে। এদিকে, জাল শিক্ষাসনদ জমা দেওয়ার অভিযোগে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ফার্স্ট অফিসার সাদিয়া আহমেদের কমার্শিয়াল পাইলট লাইসেন্স (সিপিএল) বাতিল করেছে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক)। এ ঘটনার তদন্তও করছে সংস্থাটি। এর আগে গত মার্চ মাসের শেষের দিকে বেবিচকের শীর্ষ এক কর্মকর্তা জানান, সাদিয়া আহমেদ কোনো ফ্লাইট চালাতে পারবেন না। তাকে ইতিমধ্যে গ্রাউন্ডেড করা হয়েছে। এখন আমরা তার সনদ বাতিলের প্রক্রিয়া শুরু করেছি।
Rajshahi_Pet_Care
Journalist 'fixed case' for publishing news against corrupt police

দূর্নীতিবাজ পুলিশের বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশ করায় সাংবাদিকের নামে ‘সাজানো মামলা’

পুলিশ, প্রশাসন ও রাজনৈতিক নেতাদের নানামুখী চাপে রয়েছেন বাংলাদেশের জেলা এবং উপজলা পর্যায়ের সাংবাদিকেরা। হামলা নির্যাতনের সঙ্গে বড় চাপ ‘সাজানো মামলা’। বাগে আনতে না পারলে সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে সংবাদ সংশ্লিষ্ট নয় এমন নানা অপরাধমূলক মামলাও দেয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে। এমনকি সন্ত্রাসী তৎপরতা, নাশকতা ও বিস্ফোরক আইনের মামলাও দেয়া হচ্ছে, করা হচ্ছে গ্রেপ্তার। সেই সঙ্গে জিডিটাল আইনের খড়গ তো আছেই। এসব নিয়ে সাংবাদিকেরাও তেমন প্রতিবাদ করছেন না। ভুক্তভোগী সাংবাদিকেরা বলছেন, কৌশল হিসেবেই তাদেরকে নানা ভাগে বিভক্ত করে দেয়া হচ্ছে, যাতে গ্রেপ্তার বা নির্যাতনের শিকার হলে প্রতিবাদ না হয়। আবার কেউ প্রতিবাদ করলে তাদের হুমকি দেয়া হয়।